বাগদা ও গলদা চিংড়ি উৎপাদন এবং রপ্তানীতে বাংলাদেশ বিশের অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি
দেশ। এদেশে বিস্তৃর্ণ উপকূলীয় এলাকাজুড়ে চিংড়ি চাষের উপযোগী ২৭৫,০০০ হেক্টরের বেশী স্বাদু ও লোনা পানির ঘের রয়েছে। এছাড়া সারা দেশেই রয়েছে অসংখ্য পুকুর, ধানক্ষেত ও প্রাকৃতিক জলাশয় যেখানে মিঠাপানির গলদা চিংড়ি উৎপাদন করা সম্ভব। এখানকার মাটি, পানির লবণাক্ততার মাত্রা এবং অনুকূল আবহাওয়া চিংড়ি চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হওয়ায় বছরে অন্ততঃ দু’বার বাগদা বা গলদা চাষ করা যেতে পারে।
১৯৮০ সাল থেকে বাংলাদেশে মৎস ও কৃষি নিয়ে কাজ করে আসছে আমেরিকান এনজিও উইনরক ইন্টারন্যাশনাল (Winrock International)।
চিংড়ি উৎপাদন বৃদ্ধি ও রপ্তানির এ সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে চাষী ও চিংড়ি শিল্পের
সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা প্রদান করার উদ্দেশ্যে উইনরক চালু করে তাদের সেফটি প্রকল্প।
এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই চিংড়ি চাষ নিয়ে চাষীদের জন্যে একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরির উদ্যোগ নেয় সেফটি প্রকল্প।
বাংলাদেশের চিংড়ি চাষীদের জন্যে চাষজনিত নিত্য-নৈমত্যিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান, ক্যালকুলেটর এবং পুর্নাঙ্গ গাইডলাইন নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই এন্ড্রয়েড অ্যাপ। অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে বাংলাদেশি আইটি ফার্ম কোড-ট্রি (CODETREE)।
১. ক্যালকুলেটর এর সঠিক হিসাব।
২. মৎস্য কর্মকর্তাদের মোবাইল নং যুক্ত করা হয়েছে।
৩. অ্যাডমিন সেকশনে কিছু আপডেট করা হয়েছে।