Ramadan_Mubarak 2018

3 (9)

Стиль жизни | 13.7MB

Описание

এটাই স্বাভাবিক। রমজানুল মোবারকের সিয়াম সাধনার এখানেই সার্থকতা খোশ আমদেদ মাহে রমজান। আল্লাহতায়ালা রমজানের মাসব্যাপী রোজাকে ফরজ করেছেন। সুবেহ সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার এবং ইন্দ্রীয় সুখ ভোগ থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। যে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর ইসলাম দন্ডায়মান তার একটি রোজা। নামাজের পরই রোজার স্থান। মাহে রমজান রহমত-বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। মানুষের দৈহিক, মানসিক, আত্মিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নয়নে এ মাসের রোজা অত্যন্ত ফলপ্রসূ। সংযম, সহিষ্ণুতা ও আত্মশুদ্ধির অনন্য চেতনায় ভাস্বর মাহে রমজান। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ মাসকে এক সুমহান মাস হিসেবে অভিহিত করেছেন। অন্য মাস অপেক্ষা রমজান মাসের শ্রেষ্ঠত্বের বড় কারণ এই যে, এ মাসে বিশ্ব মানবতার মুক্তি সনদ পবিত্র কোরআনে কারিমে নাজিল হয়। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রমজান সেই মাস যে মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে। কোরআন, যা মানুষের হেদায়েত, সত্যের পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথ নির্দেশক আর ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোজা রাখবে।’ এ মাসে এমন একটি রাত রয়েছে যাকে বলা হয় লাইলাতুল কদর বা সৌভাগ্য রজনী। আল্লাহতায়ালা এ সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমরা এটি (কোরআন) কদরের রাতে নাজিল করেছি। তুমি কি জান, কদরের রাত কি? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষাও অধিক উত্তম।’ হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন রমজান শুরু হয়, দোজখের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয় এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়।’ পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে পবিত্র রমজান মাস, রমজান মাসের রোজা ও অন্যান্য ইবাদত কতটা মর্যাদা ও গুরুত্বপূর্ণ তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। রমজানের পবিত্র কোরআন চর্চা, তেলাওয়াত ও তারাবি নামাজে কোরআন খতম বিধেয় করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনের সঙ্গে রমজানের সম্পর্ক অচ্ছেদ্য। পবিত্র কোরআনের আলোকে জীবন গঠনের একটা প্রশিক্ষণ হয় মাহে রমজানে। আত্মিক উন্নয়ন, পবিত্রতা অর্জন ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের

Show More Less

Информация

Обновлено:

Версия: 1.0

Требования: Android 4.0 или более поздняя

Оценка

ПОДЕЛИТЬСЯ

Похожие