খুতবাতুল ইসলাম বই (বার চান্দের খুৎবা)

খুতবা হলো জুমার নামাজের আগে, উভয় ঈদের নামাজের পরে, হজে আরাফার দিনে মসজিদে নামিরাতে, বিয়ের অনুষ্ঠানে ও বিভিন্ন ইসলামি অনুষ্ঠানে খলিফার প্রতিনিধি, দায়িত্বশীল ব্যক্তি বা ইমাম ও খতিব কর্তৃক প্রদত্ত প্রাসঙ্গিক বক্তৃতা বা ভাষণ। যিনি খুৎবা দেন তাঁকে ‘খতিব’ বলা হয়।
মসজিদের মিম্বারগুলিকে সমাজগঠনে সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য আমাদের প্রয়োজন হলো: (১) পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ও জুমুআর সালাতের গুরুত্ব সম্পর্কে জাতীয় সকল প্রচার মাধ্যমে প্রচার চালানো এবং সকল মুসলিমকে মসজিদমুখি করার চেষ্টা করা। (২) মসজিদের জন্য যোগ্য আলিম ইমাম নিয়োগের ব্যবস্থা করা। (৩) ইমাগণের চাকুরী স্থানীয় মসজিদ কমিটির উপর ষোলআনা ন্যস্ত না করে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে আনা। (৪) ইমামগণের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। (৫) কুরআন ও সুন্নাহের আলোকে জীবন ও সমাজমুখী খুতবা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যাদি তাদের সামনে উপস্থাপন করা।
The khutbah is the relevant speech or discourse given by the representative of the caliph, the responsible person or the imam and the khatib before the Friday prayers, after both the Eid prayers, at the namirat in the mosque on the day of Hajj Arafa, at weddings and various Islamic ceremonies. The one who gives khutba is called 'khatib'.
To use the pulpits of mosques properly in society, we need: (1) Promoting the importance of the five daily prayers and the Friday prayers through all national media and trying to get all Muslims to go to the mosque. (2) To make arrangements for the appointment of qualified Alim Imams for the mosques. (3) To bring the service of Imams under the control of the state administration without assigning Sholaana to the local mosque committee. (4) To arrange training of Imams. (5) To present to them the necessary information for giving life and social oriented sermons in the light of Quran and Sunnah.